তবে,ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন তাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেছে যে, নুরুল হক নুরের পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ না দেয়ায় গণ অধিকার পরিষদ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সামনে বিশৃঙ্খলা করেছে। যা একেবারে অসত্য, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। বরং দরপত্রে অংশগ্রহণ করে সর্বোচ্চ দরদাতা হয়েও গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্যকে কমিশন ব্যতীত কাজ না দেয়ার প্রেক্ষিতে প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজকে অবহিত করা হলে, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীকে অবহিত করতে বলেন। মুহাম্মদ এজাজের পরামর্শেই নুরুল হক নুর তাকে বিষয়টি তাকে জানান। ইতোপূর্বে গাবতলী পশুর হাটসহ কয়েকটি বিষয় গণমাধ্যমেও উঠে এসেছে যে, কমিশন ও পছন্দের লোক ব্যতীত ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ অন্য কাউকে
কোন ধরণের কাজ প্রদান করে না।
মূলত নিজের অভিযোগ আড়াল করে অন্যত্র জনদৃষ্টি ঘোরাতেই মোহাম্মদ এজাজ গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে এমন মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর বার্তা ছড়াচ্ছে। এমনকি গণ অধিকার পরিষদের গতকালকের বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত করার জন্য নিজের মামাসহ বেশ কয়েকজনকে পাঠিয়ে আর্থিক অফারের মাধ্যমে সমঝোতা করতে চেয়েছেন, তিনি নিজেও গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র নেতাদের অসংখ্যবার কল করেছেন।
গণঅধিকার পরিষদ অনতিবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাহরিরের সাথে সম্পৃক্ত এবং দূর্নীতিবাজ এজাজকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসকের পদ থেকে অপসারণের পাশাপাশি দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছে।