তিনি ছিলেন শুধু একজন শিক্ষিকা নন—ছিলেন একজন মা, ছিলেন এক সাহসিনী।
মাহরিন চৌধুরীর এই আ'ত্ম'ত্যা''গ কোনো দু'র্ঘ'.”ট''না নয়, এটি এক বীরগাথা।
একজন মানুষ কতটা ভালোবাসা আর দায়িত্ববোধে ভরপুর হলে এমন করতে পারেন
তা তিনি পুরো জাতিকে দেখিয়ে গেলেন।
আজ তিনি নেই, কিন্তু তার সাহসিকতার গল্প থাকবে প্রতিটি শিক্ষার্থীর হৃ'দ'য়ে।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা এই শিক্ষক-মায়ের প্রতি।